টাকার অভাব দূর করার উপায়

পৃথিবীতে টাকা এমন একটি অপরিহার্য বস্তু যা প্রয়োজনের সময় খুব কাজে আসে।অভাব মোচন কিংবা উপযোগ মেটাতে টাকার যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে।
টাকার অভাব দূর করার উপায়

ভূমিকা

টাকা উপার্জনের সহজ কোনো পথ নেই।পরিশ্রমের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করা যায়।টাকা প্রয়োজনের পাশাপাশি উপযোগিতা মেটাতে দারুণভাবে সহায়তা করে।নিজের এবং পরিবারের উৎকর্ষতা সাধনে টাকার রয়েছে আলাদা গুরুত্ব। যেখানে জাগতিক প্রয়োজনে সবকিছুই টাকার বিনিময়ে অর্জন করা সম্ভব তাইতো বর্তমানে টাকা অর্জনের বিকল্প নাই।

টাকার অভাব দূর করার উপায়

আমরা ছোটবেলায় দেখেছি যখন আবদার করতাম তখন আমাদের আবদার গুলো পূরণ করতেন পিতা মাতা। আবদারের পেছনে যে অর্থ ব্যয় হতো তা আমাদের জানা ছিল না। সবার সাথে ধীরে ধীরে উপলব্ধি হতে শুরু করে আবদার করলে শুধু হয় না। অর্থ ছাড়া কোন স্বার্থ হাসিল হয় না। প্রথমত, অভাব দূর করার ক্ষেত্রে মিতব্যয়িতা সর্বপ্রথম প্রয়োজন। আপনি প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখে সামান্য পরিমাণে অর্থ ব্যয় করতে পারেন। তবে ব্যয় যা ই করুন তার চেয়ে আয় ঢের বেশি প্রয়োজন।

আসুন জেনে নেওয়া যাক কি কি উপায়ে টাকার অভাব দূর করা সম্ভব।

মিতব্যায়িতা অবলম্বন করে

টাকা কড়ি যা ই আয় করুন না কেন তবে এর খরচের ব্যাপারে অতি সাবধানে থাকতে হবে। প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখে সীমিত পরিসরে খরচ করুন। আগামীর জন্য সঞ্চয়কে বাড়িয়ে তুলুন। উচ্চ শখ অথবা অহেতুক অর্থব্যয় অভাবের দিনগুলোতে দারুনভাবে দুশ্চিন্তাগ্রস্থ করে। আমাদের করার দিনগুলোতে আমরা ভালো কিছু বুঝতে পারিনা। যখন আর কিছু করার থাকে না তখন স্বচ্ছলতার দিনগুলো বারে বারে মনে পড়ে।

পরিশ্রম করা

পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি।পরিশ্রম ছাড়া অর্থাভাব কমবে না।জীবনে সার্থক হতে হলে পরিশ্রমের বিকল্প নাই।যারা পরিশ্রম করে তারা জীবনে অনেক দূর এগিয়ে যায় আর যারা অলস তাদের ভাগ্যে মন্দাভাব সতত বিরাজ করে।পরিশ্রমী কোনদিন বিফল এবং ব্যর্থ হয় না।পরিশ্রমকারী কখনও হারে না।বৃদ্ধ হবার আগে প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে।যৌবনকাল পরিশ্রমের মোক্ষম সময়।এসময় যত পরিশ্রম করা যাবে বাকি দিনগুলো তত সুখের হবে।

পরিশ্রমের মাধ্যমে আসে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা।বেকারত্ব হতে মুক্তি।যারা বেকার থাকে তাদের জন্য সমাজ ও দেশ পিছিয়ে যায়।তাইতো কোন অবস্থাতেই বেকারত্ব কাম্য নয়।আমাদের দেশে ব্যাপক হারে বেকারত্ব থাকায় এবং কর্মসংস্থানের ঘাটতি থাকায় দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্থ।নিম্ন অর্থনীতি আর বৈশ্বিক ঝুঁকি মোকাবিলায় অসমর্থ।

পরিকল্পনা গ্রহণ করে

একটি মানুষ ও তার পরিবারের মাসিক আয় ও ব্যয়ের মধ্যে সমন্বয় করে চলা উচিত।এ বিষয়টিকে ভালোভাবে সম্পন্ন করার জন্য পরিকল্পনা থাকা প্রয়োজন।আমার ইনকাম কেমন এবং সে তুলনায় খরচ কেমন হচ্ছে সে ব্যাপারে ভালো ধারণা থাকা।আপনি আমি যদি সংক্ষেপে একটি উদাহরণত বোঝার সুবিধার্তে একটি বিষয় আলোচনা করি তা হলো একটি পরিবারে না হলেও ৬০ হাজার টাকা ব্যয় হয়।তাহলে ভাবনার বিষয় হলো আপনাকে এর দ্বিগুণ আয়ের পরিকল্পনা রাখতে হবে।

সৌখিন দ্রব্য পরিহার করে

শখের দ্রব্য পরিহার করলে বড় অঙ্কের টাকা ব্যয় হতে উপকার পাওয়া যায়।জীবনে প্রয়োজনীয় অথবা অপ্রয়োজনীয় অনেক বিলাসী দ্রব্য ক্রয় করতে গেলে অনেক টাকা কড়ি ক্ষয় হয়ে যায়।যা অর্থ তছরুপের বড় কারণ।তাই টাকার অভাব দূর করতে চাইলে আয়,ব্যয় কিংবা পরিকল্পনার পাশাপাশি শখের ওপর লাগাম দেয়া জরুরী।

সঞ্চয় করে রাখা

টাকা আজ আছে কাল নাও থাকতে পারে তেমনি আয় রোজগার আজ আছে কালকে চাকুরিহীন হতেও পারে।তাই এমন সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখে সঞ্চয় করার বিকল্প নেই।সঞ্চয় অভাবের সাথী।যারা সুন্দর ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে তারা সুসময়ে সঞ্চয় করে।সঞ্চয় করলে আগামীর দিনগুলো সুখের হয় এবং কখনোই তীব্র অর্থাভাবে পরতে হয় না।

যারা সঞ্চয় করে না তাদের অভাব বারোমাস লেগেই থাকে।সময়ের সাথে যেমন পাল্লা দিয়ে আয় বাড়ানো উচিত ঠিক তেমনি খরচ কমিয়ে সঞ্চয় বাড়িয়ে তোলা উচিত।যারা সংসার জীবনে কিংবা চাকুরীরত অবস্থায় সুন্দর ভবিষ্যতের আশায় সঞ্চয় করে তারা জীবনের কোনো সময়েও ওঠাপড়ার আঁচ পান না।তাছাড়া জীবন সমান্তরালে যায়।অভাব কিংবা দুঃসময় উঁকিঝুঁকি দেয় না।তাই সঞ্চয় বাড়িয়ে জীবনে অর্থাভাব কমানো সম্ভব।

দারিদ্রতা দূর করার দোয়া

দরিদ্রতা একপ্রকার অভিশাপ।জন্ম যেখানেই হোক না কেনো কর্ম মহান হওয়া উচিত।নিজ কর্মের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা উচিত।দরিদ্রতা লাঘবের জন্য পরিশ্রমের বিকল্প নেই।দরিদ্রতা মোচনে পরিশ্রম করা বাঞ্চনীয় তবে দোয়ার প্রয়োজন আছে।ইসলাম ধর্মমতে বিশ্বাস করা হয় যে,দোয়ার বিকল্প নেই।মা-বাবার দোয়া সন্তানের জন্য অস্ত্রস্বরুপ।তাই পবিত্র কোরআনে দোয়া ও হাদিসে পাকে দরিদ্রতা লাঘবে অনেক দোয়া আছে।চলুন তেমনি কিছু দোয়া জেনে নেওয়া যাক

“আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল ফাকরি, ওয়াল কিল্লাতি, ওয়াজজিল্লাতি, ওয়া আউজুবিকা মিন আন আজলিমা আও উজলিমা।”
অর্থ-হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই দরিদ্রতা থেকে। এবং আপনার কম দয়া থেকে ও অসম্মানী (জিললতি) থেকে।

সংসারে অভাব দূর করার উপায়

সংসার একাধিক ব্যক্তির মাধ্যমে গড়ে ওঠে।একজন পুরুষ একজন নারীকে বিবাহের মাধ্যমে গড়ে ওঠে পরিবার।টাকা আজ আছে কাল নাও থাকতে পারে তেমনি আয় রোজগার আজ আছে কালকে চাকুরিহীন হতেও পারে।তাই এমন সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখে সঞ্চয় করার বিকল্প নেই।সঞ্চয় অভাবের সাথী।যারা সুন্দর ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে তারা সুসময়ে সঞ্চয় করে।সঞ্চয় করলে আগামীর দিনগুলো সুখের হয় এবং কখনোই তীব্র অর্থাভাবে পরতে হয় না।

যারা সঞ্চয় করে না তাদের অভাব বারোমাস লেগেই থাকে।সময়ের সাথে যেমন পাল্লা দিয়ে আয় বাড়ানো উচিত ঠিক তেমনি খরচ কমিয়ে সঞ্চয় বাড়িয়ে তোলা উচিত।যারা সংসার জীবনে কিংবা চাকুরীরত অবস্থায় সুন্দর ভবিষ্যতের আশায় সঞ্চয় করে তারা জীবনের কোনো সময়েও ওঠাপড়ার আঁচ পান না।তাছাড়া জীবন সমান্তরালে যায়।অভাব কিংবা দুঃসময় উঁকিঝুঁকি দেয় না।তাই সঞ্চয় বাড়িয়ে জীবনে অর্থাভাব কমানো সম্ভব।

টাকা কড়ি যা ই আয় করুন না কেন তবে এর খরচের ব্যাপারে অতি সাবধানে থাকতে হবে। প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখে সীমিত পরিসরে খরচ করুন। আগামীর জন্য সঞ্চয়কে বাড়িয়ে তুলুন। উচ্চ শখ অথবা অহেতুক অর্থব্যয় অভাবের দিনগুলোতে দারুনভাবে দুশ্চিন্তাগ্রস্থ করে। আমাদের করার দিনগুলোতে আমরা ভালো কিছু বুঝতে পারিনা। যখন আর কিছু করার থাকে না তখন স্বচ্ছলতার দিনগুলো বারে বারে মনে পড়ে। পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি।

পরিশ্রম ছাড়া অর্থাভাব কমবে না।জীবনে সার্থক হতে হলে পরিশ্রমের বিকল্প নাই।যারা পরিশ্রম করে তারা জীবনে অনেক দূর এগিয়ে যায় আর যারা অলস তাদের ভাগ্যে মন্দাভাব সতত বিরাজ করে।পরিশ্রমী কোনদিন বিফল এবং ব্যর্থ হয় না।পরিশ্রমকারী কখনও হারে না।বৃদ্ধ হবার আগে প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে।যৌবনকাল পরিশ্রমের মোক্ষম সময়।এসময় যত পরিশ্রম করা যাবে বাকি দিনগুলো তত সুখের হবে।

পরিশ্রমের মাধ্যমে আসে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা।বেকারত্ব হতে মুক্তি।যারা বেকার থাকে তাদের জন্য সমাজ ও দেশ পিছিয়ে যায়।তাইতো কোন অবস্থাতেই বেকারত্ব কাম্য নয়।আমাদের দেশে ব্যাপক হারে বেকারত্ব থাকায় এবং কর্মসংস্থানের ঘাটতি থাকায় দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্থ।নিম্ন অর্থনীতি আর বৈশ্বিক ঝুঁকি মোকাবিলায় অসমর্থ।

দারিদ্র্য ও ঋণ দূর করার দোয়া

দারিদ্রতা দূরীকরণে পরিশ্রমের বিকল্প নেই। আয় ও ব্যয়ের মধ্যে সামঞ্জস্য থাকলেই কেবল উদ্বৃত্ত অংশ পাওয়া সম্ভব। আর সেভাবে এগিয়ে যেতে হবে দরিদ্রতা ও ঋণমুক্ত হওয়ার দিকে।
দারিদ্রতা ও ঋণমুক্ত হওয়ার দোয়া
আল্লা-হুম্মা ইনি আউযু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি, ওয়াল 'আজযি ওয়াল-কাসালি, ওয়াল বুখলি ওয়াল-জুবনি, ওয়া দ্বালা'য়িদ দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজা-ল।
যার অর্থ -হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার ও মানুষদের দমন-পীড়ন থেকে।

অভাব অনটন দূর করার উপায়

মানুষের জীবনে অভাব অনটন নিত্য সঙ্গী। পরিশ্রমের পাশাপাশি ব্যয়ের ক্ষেত্রে মৃত বাড়িতে অবলম্বন করলে অভাব অনটন দূর করা সম্ভব। অভাবে বেশিদিন থাকলে মানুষের নৈতিকতা নষ্ট হয়ে যায়। মন্দ কাজগুলো তখন সহজ হয়ে যেতে থাকে। সে ক্ষেত্রে পরিশ্রমের বিকল্প পথ আর কিছু হতে পারে না। অবসর আসার পূর্বে ব্যস্ত হয়ে থাকাটা জরুরী। জীবনে যে সময় আপনি পরিশ্রম করতে পারছেন অতিরিক্ত অর্থ সংগ্রহ করুন। জীবনের বাকি সময়গুলোতে এ অর্থ কাজে আসবে। উচ্চাকাঙ্ক্ষী বা বিলাসী জীবন পরিহার করুন।

কোন দোয়া পড়লে টাকা আসে

ভাগ্য ও পরিশ্রম এই দুই এর সমন্বয়ে মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার মূল্যায়ন ঘটে। কেবলমাত্র পরিশ্রম অথবা দোয়ার দ্বারা অর্থনৈতিক সমস্যা কাটিয়ে ওঠা যায় না। তাই এ দুটি বিষয়কেই সমানভাবে গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত।টাকা পয়সা প্রাপ্তির জন্য যে আমল তা একেবারে নিছক নয়। হাদিসের মধ্যে এরকম একটি ঘটনা পাই।

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, একদা আইয়ুব (আ.) নগ্ন শরীরে গোসল করছিলেন। এমন সময় তার ওপর স্বর্ণের একঝাঁক পঙ্গপাল পতিত হলো। তিনি সেগুলো দুই হাতে ধরে কাপড়ে রাখতে লাগলেন। তখন তার রব তাকে ডেকে বললেন, হে আইয়ুব, তুমি যা দেখতে পাচ্ছ, তা থেকে কি আমি তোমাকে অমুখাপেক্ষী করে দিইনি? তিনি উত্তর দিলেন, হ্যাঁ, হে রব! কিন্তু আমি আপনার বরকত থেকে মুখাপেক্ষীহীন নই। (বুখারি শরীফ, হাদিস নং - ৩৩৯১)।
তাছাড়া নিম্নোক্ত এই দোয়াগুলো বেশি বেশি আমল করা যেতে পারে।
দোয়ার উচ্চারণ -
ইয়া রব্বি, লা-গিনান বি- আন-বারাকাতিক।
দোয়ার অর্থ -হে আল্লাহ, আপনার বরকত থেকে আমি অমুখাপেক্ষী নই।
অপর আরেকটি দোয়া হলো:-
আল্লাহুম্মা ইন্নি আসয়ালুকাল হুদা ওয়াততুক্বা ওয়াল আ’ফাফা ওয়াল গিনা।
দোয়ার অর্থ -হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে হেদায়েত, তাকওয়া, চরিত্রের নির্মলতা ও আত্মনির্ভরশীলতা প্রার্থনা করছি। (তিরমিজি শরীফ, হাদিস নং: ৩৪৮৯)

অভাব দূর করার সূরা

অভাব মানুষের জীবনে বাধাগ্রস্থকারী অর্থনৈতিক সমস্যা গুলোর মধ্যে একটি। মানুষ যখন অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত হতে থাকে তখন বিপুল আকারে অভাব দেখা দেয়। ওভাবে তাড়নায় মানুষ নৈতিকতা হারিয়ে নানামুখী সমস্যায় পতিত হন। অভাব থেকে মুক্তি পাওয়ার সূরা হিসাবে সূরা ওয়াকিয়া বিশেষভাবে আমলযোগ্য।

হাদিসের মধ্যে বর্ণনা এসেছে, আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতিদিন রাতে সুরা ওয়াকিয়াহ তেলাওয়াত করবে, তাকে কোন প্রকার দারিদ্রতা স্পর্শ করবে না'। (বাইহাকি, শুআবুল ঈমান; হাদিস : ২৪৯৮)
  • সূরা ওয়াকিয়ার বাংলা উচ্চারণ -
  • বাংলা উচ্চারণ : বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
  • পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি
  • বাংলা উচ্চারণ :
  • ইযা-অক্বা‘আতিল্ ওয়া-ক্বি‘আতু।
  • ১. অর্থ : যখন কিয়ামত সংঘটিত হবে।
  • বাংলা উচ্চারণ : লাইসা লিঅক‘আতিহা-কা-যিবাহ্।
  • ২. অর্থ : তার সংঘটনের কোনই অস্বীকারকারী থাকবে না।
  • বাংলা উচ্চারণ : খ-ফি দ্বোয়ার্তু র-ফি‘আহ।
  • ৩. অর্থ : তা কাউকে ভূলুণ্ঠিত করবে এবং কাউকে করবে সমুন্নত।
  • বাংলা উচ্চারণ : ইযা- রুজ্জ্বাতিল্ র্আদু রজ্জ্বান্।
  • ৪. অর্থ : যখন যমীন প্রকম্পিত হবে প্রবল প্রকম্পনে।
  • বাংলা উচ্চারণ : অবুস্সাতিল্ জ্বিবা-লু বাস্সা-।
  • ৫. অর্থ : আর পর্বতমালা চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে পড়বে।
  • বাংলা উচ্চারণ : ফাকা-নাত্ হাবা-য়াম্ মুম্বাছ্ছাঁও।
  • ৬. অর্থ : অতঃপর তা বিক্ষিপ্ত ধূলিকণায় পরিণত হবে।
  • বাংলা উচ্চারণ : অকুন্তুম্আয্ওয়া-জ্বান্ ছালা-ছাহ্।
  • ৭. অর্থ : আর তোমরা বিভক্ত হয়ে পড়বে তিন দলে।
  • বাংলা উচ্চারণ : ফাআছ্হা-বুল্ মাইমানাতি মা য় আছ্হা-বুল্ মাইমানাহ্।
  • ৮. অর্থ : সুতরাং ডান পার্শ্বের দল, ডান পার্শ্বের দলটি কত সৌভাগ্যবান!
  • বাংলা উচ্চারণ : অআছ্হা-বুল্ মাশ্য়ামাতি মা য় আছ্হা-বুল্ মাশ্য়ামাহ্।
  • ৯. অর্থ : আর বাম পার্শ্বের দল, বাম পার্শ্বের দলটি কত হতভাগ্য!
  • বাংলা উচ্চারণ : অস্সা-বিকু নাস্ সা-বিকুন।
  • ১০. অর্থ : আর অগ্রগামীরাই অগ্রগামী।
  • বাংলা উচ্চারণ : উলা-য়িকাল্ মুর্ক্বরাবূন্।
  • ১১. অর্থ : তারাই সান্নিধপ্রাপ্ত্য।
  • বাংলা উচ্চারণ : ফী জ্বান্না-তিন্ না‘ঈম্।
  • ১২. অর্থ :তারা থাকবে নিআমতপুর্ণ জান্নাতসমূহে ।
  • বাংলা উচ্চারণ : ছুল্লাতুম্ মিনাল্ আউয়্যালীন।
  • ১৩. অর্থ :বহুসংখ্যক হবে পূর্ববর্তীদের মধ্য থেকে,
  • বাংলা উচ্চারণ : অক্বালীলুম্ মিনাল্ আ-খিরীন্।
  • ১৪. অর্থ : আর অল্পসংখ্যক হবে পরবর্তীদের মধ্য থেকে।
  • বাংলা উচ্চারণ : ‘আলা- সুরুরিম্ মাওদ্বূনাতিম্।
  • ১৫. অর্থ : স্বর্ণ ও দামী পাথরখচিত আসনে!
  • বাংলা উচ্চারণ : মুত্তাকিয়ীনা ‘আলাইহা-মুতাক্ব-বিলীন্।
  • ১৬. অর্থ : তারা সেখানে হেলান দিয়ে আসীন থাকবে মুখোমুখি অবস্থায়।
  • বাংলা উচ্চারণ : ইয়াতুফু ‘আলাইহিম্ ওয়িল্দা-নুম্ মুখাল্লাদূন।
  • ১৭. অর্থ : তাদের আশ-পাশে ঘোরাফেরা করবে চির কিশোররা,
  • বাংলা উচ্চারণ : বিআক্ওয়া-বিঁও অআবা-রীক্বা অকাসিম্ মিম্ মা‘ঈনিল্।
  • ১৮. অর্থ : পানপাত্র, জগ ও প্রবাহিত ঝর্ণার শরাবপুর্ণ পেয়ালা নিয়ে,
  • বাংলা উচ্চারণ : লা-ইয়ুছোয়াদ্দা‘ঊনা ‘আন্হা-অলা- ইয়ুন্যিফূন।
  • ১৯. অর্থ : তা পানে না তাদের মাথা ব্যথা করবে, আর না তারা মাতাল হবে।
  • বাংলা উচ্চারণ : অফা-কিহাতিম্ মিম্মা-ইয়াতাখাইয়্যারূন।
  • ২০. অর্থ : আর (ঘোরাফেরা করবে) তাদের পছন্দমত ফল নিয়ে।
  • বাংলা উচ্চারণ : অলাহ্মি ত্বোয়াইরিম্ মিম্মা-ইয়াশ্তাহূন।
  • ২১. অর্থ : আর পাখির গোশ্ত নিয়ে, যা তারা কামনা করবে।
  • বাংলা উচ্চারণ : অহূরুন্ ‘ঈনুন্।
  • ২২. অর্থ : আর থাকবে ডাগরচোখা হূর,
  • বাংলা উচ্চারণ : কাআম্ছা-লিল্ লুলুয়িল্ মাক্নূন্ ।
  • ২৩. অর্থ : যেন তারা সুরক্ষিত মুক্তা,
  • বাংলা উচ্চারণ : জ্বাযা-য়াম্ বিমা-কা-নূ ইয়া’মালূন্।
  • ২৪. অর্থ : তারা যে আমল করত তার প্রতিদান
  • বাংলা উচ্চারণ : লা-ইয়াস্মাঊ’না ফীহা-লাগ্ওয়াঁও অলা-তাছীমান্।
  • ২৫. অর্থ : তারা সেখানে শুনতে পাবে না কোন বেহুদা কথা, এবং না পাপের কথা;
  • বাংলা উচ্চারণ : ইল্লা-ক্বীলান্ সালা-মান্ সালা-মা-।
  • ২৬. অর্থ : শুধু এই বাণী ছাড়া, ‘সালাম, সালাম’
  • বাংলা উচ্চারণ : অআছ্হা-বুল্ ইয়ামীনি মা য় আছ্হা-বুল্ ইয়ামীন্।
  • ২৭. অর্থ : আর ডান দিকের দল; কত ভাগ্যবান ডান দিকের
  • বাংলা উচ্চারণ : ফী সিদ্রিম্ মাখ্দ্বুদিঁও।
  • ২৮. অর্থ : তারা থাকবে কাঁটাবিহীন কুলগাছের নিচে,
  • বাংলা উচ্চারণ : অত্বোয়াল্হিম্ মান্দ্বুদিঁও।
  • ২৯. অর্থ : আর কাঁদিপণূর্ কলাগাছের নিচে,
  • বাংলা উচ্চারণ : অজিল্লিম্ মামদূদিঁও।
  • ৩০. অর্থ : আর বিস্তৃত ছায়ায়,
  • বাংলা উচ্চারণ : অমা-য়িম্ মাস্কূবিঁও।
  • ৩১. অর্থ : আর সদা প্রবাহিত পানির পাশে,
  • বাংলা উচ্চারণ : অ ফা- কিহাতিন্ কাছীরাতিল্।
  • ৩২. অর্থ : আর প্রচুর ফলমূলে
  • বাংলা উচ্চারণ : লা-মাকতুআতিঁও অলা-মাম্নূ‘আতিঁও ৩৩. অর্থ : যা শেষ হবে না এবং নিষিদ্ধও হও।
  • বাংলা উচ্চারণ : অফুরুশিম্ মারফূ‘আহ্।
  • ৩৪. অর্থ : (তারা থাকবে) সুউচ্চ শয্যাসমূহে;
  • বাংলা উচ্চারণ : ইন্না য় আন্শানা-হুন্না ইন্শা-য়ান্।
  • ৩৫. অর্থ : নিশ্চয় আমি হূরদেরকে বিশেষভাবে সৃষ্টি করব।
  • বাংলা উচ্চারণ : ফাজ্বা‘আল্না-হুন্না আব্কা-রন্।
  • ৩৬. অর্থ : অতঃপর তাদেরকে বানাব কুমারী,
  • বাংলা উচ্চারণ : উ’রুবান্ আত্র-বাল্
  • ৩৭. অর্থ : সোহাগিনী ও সমবয়সী।
  • বাংলা উচ্চারণ : লিআছ্হা-বিল্ ইয়ামীন্।
  • ৩৮. অর্থ : ডানদিকের লোকদের জন্য।
  • বাংলা উচ্চারণ : ছুল্লাতুম্ মিনাল্ আউয়্যালীনা।
  • ৩৯. অর্থ : তাদের অনেকে হবে পূর্ববর্তীদের মধ্য থেকে।
  • বাংলা উচ্চারণ : অছুল্লাতুম্ মিনাল্ আ-খিরীন্।
  • ৪০. অর্থ : আর অনেকে হবে পরবর্তীদের মধ্য থেকে।
  • বাংলা উচ্চারণ : অআছ্হা-বুশ্ শিমা- লি মা য় আছ্হা-বুশ্ শিমা-ল্।
  • ৪১. অর্থ : আর বাম দিকের দল, কত হতভাগ্য বাম দিকের দল!
  • বাংলা উচ্চারণ : ফী সামূমিঁও অহামীমিঁও।
  • ৪২. অর্থ : তারা থাকবে তীব্র গরম হাওয়া এবং প্রচণ্ড উত্তপ্ত পানিতে,
  • বাংলা উচ্চারণ : অজিল্লিম্ মিঁ ইয়াহ্মূমিল্।
  • ৪৩. অর্থ : আর প্রচণ্ড কালো ধোঁয়ার ছায়ায়,
  • বাংলা উচ্চারণ : লা-বা-রিদিঁও অলা-কারীম্।
  • ৪৪. অর্থ : যা শীতলও নয়, সখু করও নয়।
  • বাংলা উচ্চারণ : ইন্নাহুম্ ক্বা-নূ ক্বব্লা যা-লিকা মুত্রাফীন্।
  • ৪৫. অর্থ : নিশ্চয় তারা ইতঃপূবের্ বিলাসিতায় মগ্ন ছিল,
  • বাংলা উচ্চারণ : অকা-নূ ইয়ুর্ছিরূ-না ‘আলাল্ হিন্ছিল্ ‘আজীম্।
  • ৪৬. অর্থ : আর তারা জঘন্য পাপে লেগে থাকত।
  • বাংলা উচ্চারণ : অ কা-নূ ইয়াকু লূনা আইযা-মিত্না-অকুন্না-তুরা-বাঁও অই’জোয়া-মান্ য়াইন্না-লামাব্ঊছূনা।
  • ৪৭. অর্থ : আর তারা বলত, ‘আমরা যখন মরে যাব এবং মাটি ও হাড়ে পরিণত হব তখনও কি আমরা পুনরুত্থিত হব?’
  • বাংলা উচ্চারণ : আ ওয়া আ-বা-য়ু নাল্ আওয়ালূন্।
  • ৪৮. অর্থ : ‘আমাদের পূর্ববর্তী পিতৃপুরুষরাও?’
  • বাংলা উচ্চারণ : কুল্ ইন্নাল্ আউয়্যালীনা অল্আ-খিরীনা
  • ৪৯. অর্থ : বল, ‘নিশ্চয় পূর্ববর্তীরা ও পরবর্তীরা,
  • বাংলা উচ্চারণ : লামাজ্ব্ মূ‘ঊ না ইলা-মীক্ব-তি ইয়াওমিম্ মা’লূম্।
  • ৫০. অর্থ : এক নির্ধারিত দিনের নির্দিষ্ট সময়ে অবশ্যই একত্র হবে’।
  • বাংলা উচ্চারণ : ছুম্মা ইন্নাকুম্ আইয়ুহাদ্দোয়া-ল্লূনাল্ মুকায্যিবূন।
  • ৫১. অর্থ : তারপর হে পথভ্রষ্ট ও অস্বীকারকারী।
  • বাংলা উচ্চারণ : লাআ-কিলূনা মিন্ শাজ্বারিম্ মিন্ যাককুমিন্
  • ৫২. অর্থ : তোমরা অবশ্যই যাক্কূম গাছ থেকে,
  • বাংলা উচ্চারণ : ফামা-লিয়ূনা মিন্হাল্ বুতুন্ ।
  • ৫৩. অর্থ : অতঃপর তা দিয়ে পেট ভর্তি করবে।
  • বাংলা উচ্চারণ : ফাশা-রিবূনা ‘আলাইহি মিনাল্ হামীম্।
  • ৫৪. অর্থ : তদুপরি পান করবে প্রচণ্ড উত্তপ্ত পানি।
  • বাংলা উচ্চারণ : ফাশা-রিবূনা র্শুবাল্ হীম্।
  • ৫৫. অর্থ : অতঃপর তোমরা তা পান করবে তৃষ্ণাতুর উটের ন্যায়।
  • বাংলা উচ্চারণ : হা-যা-নুযুলুহুম্ ইয়াওমাদ্দীন্।
  • ৫৬. অর্থ : প্রতিফল দিবসে এই হবে তাদের মেহমানদারী,
  • বাংলা উচ্চারণ : নাহ্নু খলাকনা-কুম্ ফালাওলা তুছোয়াদ্দিক্বূন্।
  • ৫৭. অর্থ : আমিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি: তাহলে কেন তোমরা তা বিশ্বাস করছ না?
  • বাংলা উচ্চারণ : আফারায়াইতুম্ মা তুম্নূন্।
  • ৫৮. অর্থ : তোমরা কি ভেবে দেখেছ, তোমরা যে বীযর্পাত করছ সে সম্পর্কে?
  • বাংলা উচ্চারণ : আআন্তুম্ তাখ্লুকু নাহূ য় আম্ নাহ্নুল ‘খ-লিকুন্ ।
  • ৫৯. অর্থ : তা কি তোমরা সৃষ্টি কর, না আমিই তার স্রষ্টা?
  • বাংলা উচ্চারণ : নাহ্নু ক্বার্দ্দানা-বাইনাকুমুল্ মাওতা অমা-নাহ্নু বিমাস্বূক্বীন।
  • ৬০. অর্থ : আমি তোমাদের মধ্যে মৃত্যু নির্ধারণ করেছি এবং আমাকে অক্ষম করা যাবে না,
  • বাংলা উচ্চারণ : ‘আলা য় আন্ নুবাদ্দিলা আম্ছা-লাকুম্ অনুন্শিয়াকুম্ আম্ছা-লাকুম্ অনুন্শিয়াকুম্ ফীমা-লা-তা’লামূন্।
  • ৬১. অর্থ : তোমাদের স্থানে তোমাদের বিকল্প আনয়ন করতে এবং তোমাদেরকে এমনভাবে সৃষ্টি করতে যা তোমরা জান না।
  • বাংলা উচ্চারণ : অলাক্বদ্ ‘আলিম্তুমুন্ নাশ্য়াতাল্ ঊলা-ফালাওলা- তাযাক্কারূন্।
  • ৬২. অর্থ : আর তোমরা তো প্রথম সৃষ্টি সম্পর্কে জেনেছ, তবে কেন তোমরা উপদেশ গ্রহণ করছ না?
  • বাংলা উচ্চারণ : আফারায়াইতুম্ মা-তাহারুছূন্।
  • ৬৩. অর্থ : তোমরা আমাকে বল, তোমরা যমীনে যা বপন কর সে ব্যাপারে,
  • বাংলা উচ্চারণ : আআন্তুম্ তায্রঊ’নাহূ য় আম্ নাহ্নুয্ যা-রিঊ’ন্।
  • ৬৪. অর্থ : তোমরা তা অঙ্কুরিত কর, না আমি অঙ্কুরিত করি?
  • বাংলা উচ্চারণ : লাও নাশা-য়ু লাজ্বা‘আল্না-হু হুত্বোয়া-মান্ ফাজোয়াল্তুম্ তাফাক্কাহূন্।
  • ৬৫. অর্থ : আমি চাইলে তা খড়-কুটায় পরিণত করতে পারি, তখন তোমরা পরিতাপ করতে থাকবে-
  • বাংলা উচ্চারণ : ইন্না-লামুগ্রমূন্।
  • ৬৬. অর্থ : (এই বলে,) ‘নিশ্চয় আমরা দায়গ্রস্ত হয়ে গেলাম’।
  • বাংলা উচ্চারণ : বাল্ নাহ্নু মাহ্রূমূন্।
  • ৬৭. অর্থ : ‘বরং আমরা মাহরূম হয়েছি’।
  • আরবি :
  • বাংলা উচ্চারণ : আফারয়াইতুমুল্ মা-য়াল্ লাযী তাশ্রবূন্।
  • ৬৮. অর্থ : তোমরা যে পানি পান কর সে ব্যাপারে আমাকে বল।
  • বাংলা উচ্চারণ : আআন্তুম্ আন্ যাল্তুমূহু মিনাল্ মুয্নি আম্ নাহ্নুল্ মুন্যিলূন্।
  • ৬৯. অর্থ : বৃষ্টিভরা মেঘ থেকে তোমরা কি তা বষর্ণ কর, না আমি বৃষ্টি বষর্ণ কারী?
  • বাংলা উচ্চারণ : লাও নাশা-য়ু জ্বা‘আল্না-হু উজ্বা-জ্বান্ ফালাওলা- তাশ্কুরূ ন্।
  • ৭০. অর্থ : ইচ্ছা করলে আমি তা লবণাক্ত করে দিতে পারি: তবুও কেন তোমরা কৃতজ্ঞ হও না?
  • বাংলা উচ্চারণ : আফারয়াইতুমু ন্না-র ল্লাতী তূরূন্।
  • ৭১. অর্থ : তোমরা যে আগুন জ্বালাও সে ব্যাপারে আমাকে বল,
  • বাংলা উচ্চারণ : আ-আন্তুম্ আন্শাতুম্ শাজ্বারতাহা য় আম্ নাহ্নুল্ মুন্শিয়ূন্।
  • ৭২. অর্থ : তোমরাই কি এর (লাকড়ির গাছ) উৎপাদন কর, না আমি করি?
  • বাংলা উচ্চারণ : নাহ্নু জ্বা‘আল্না-হা তায্কিরতাঁও অমাতা-‘আল্ লিল্মুকওয়ীন্।
  • ৭৩. অর্থ : একে আমি করেছি এক স্মারক ও মরুবাসীর প্রয়োজনীয় বস্তু
  • আর
  • বাংলা উচ্চারণ : ফাসাব্বিহ্ বিস্মি রব্বিকাল্ ‘আজীম্।
  • ৭৪. অর্থ : অতএব তোমার মহান রবের নামে তাসবীহ পাঠ কর।
  • বাংলা উচ্চারণ : ফালা য় উক্বসিমু বিমাওয়া-ক্ব

বেকারত্ব দূর করার দোয়া

বেকারত্ব হচ্ছে কর্মের বিপরীত অবস্থা। কর্মহীন বা কাজকর্মে আত্মনিয়োগ না করার চূড়ান্ত ফলশ্রুতি হলো বেকারত্ব। বেকারত্ব এক প্রকার অভিশাপ। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য কর্মে নিয়োগ করা জরুরী।বেকারত্ব দূর করার দোয়া :-রাব্বি ইন্নি লিমা আংযালতা ইলাইয়্যা মিন খাইরিং ফাক্বির।’অর্থ : ‘হে আমার প্রতিপালক! 

তুমি আমার প্রতি যে কল্যাণ নাজিল করবে, নিশ্চয় আমি তার মুখাপেক্ষী।’ (সুরা কাসাস : আয়াত ২৪)তাছাড়া জীবনে সময়কে উত্তম ব্যবহারের জন্য কোরআনে বর্ণিত সূরা আসরের সময়ের প্রতি আল্লাহর কসম কাটা বিষয়টি লক্ষণীয়।

লেখকের মন্তব্য

সম্মানিত পাঠক বৃন্দ, উপরোক্ত আলোচনা বেকারত্ব এবং অর্থের অভাব অনটন সম্পর্কে করা হয়েছে। আশা করি যারা এখানে পরিস্থিতি ভুক্তভোগী তারা উক্ত আলোচনা থেকে ভালো কিছু পরামর্শ এবং সহজে পেতে পারেন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরএম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url